October 15, 2024, 11:18 pm

সংবাদ শিরোনাম
ফুটওভার ব্রিজের উপর থেকে টার্গেট ছিনতাইকারীদের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ইমরানের রাজউকে শক্তিশালী সিন্ডিকেট তথ্য সংগ্রহকালে সাংবাদিককে হুমকি বারুদের গন্ধ বিশ্ববাসী সহ্য করতে পারছেন না (পর্ব ১৩) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল( বিএনপি) ভুল পথে কেন (পর্ব- ১২) মাতৃভূমি সুরক্ষার জন্য আবারো রক্ত দিতে হবে কেন? পর্ব -১১ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে তিনজন কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ নবাবগঞ্জে বজ্রপাতে দুই বিয়াইয়ের মৃত্যু শাহবাগে ছাত্র জমিয়তের সীরাত সম্মেলন অনুষ্ঠিত সুন্নাহর মাঝেই রয়েছে বৈষম্যমুক্ত আদর্শ দেশ গড়ার চাবিকাঠি কুড়িগ্রামে হত্যায় মামলায় সাংবাদিকদের আসামী! কক্সবাজারে অভিযানে ৬ দূর্বৃত্ত অস্ত্র সহ আটক

জন্মস্থান ময়মনসিংহে ২৮ বছর পর মিতালী মুখার্জি

জন্মস্থান ময়মনসিংহে ২৮ বছর পর মিতালী মুখার্জি

ডিটেকটিভ বিনোদন ডেস্ক

দীর্ঘ ২৮ বছর পর নিজ জন্মস্থান ময়মনসিংহে এলেন ভারতের গজল স¤্রাজ্ঞী মিতালী মুখার্জি। গতকাল রোববার তিনি তার বড় ভাই দীলিপকে সঙ্গে নিয়ে বেশ কয়েক দিনের জন্য ঘুরতে ময়মনসিংহ এসেছেন। কিছুদিন আগে পুলিশ সপ্তাহের একটি শো’তে অংশ নিতে ঢাকায় আসেন মিতালী মুখার্জি। তার বড় ভাই দীলিপও এই সময় দেশের বাইরে থেকে ঢাকায় আসেন। তাই দুই ভাই বোন মিলে পরিকল্পনা করেই ময়মনসিংহে গেলেন মিতালী মুখার্জি। সবের্শষ ১৯৯১ সালে মিতালী মুখার্জি ময়মনসিংহ গিয়েছিলেন। মিতালী মুখার্জির বাবা অমূল্য মুখার্জি ১৯৭৭ সালে ডিআইজি’ হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৯৫ সালে তার বাবা ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। মারা যাবার আগে ক্যান্সারের শেষ পযোর্য় যখন ছিলেন তখন মুম্বাইতে মিতালী মুখার্জির কাছে ছিলেন। সেই সময়ে মিতালীর বাবার শেষ ইচ্ছে ছিল ময়মনসিংহে একবার হলেও ঘুরে যাবার। কিন্তু মিতালী দুঃখ প্রকাশ করে জানান, বাবার শেষ ইচ্ছেটা তিনি পূরণ করতে পারেননি। তার আগেই তার বাবা মারা যান। বাবার সেই শেষ ইচ্ছেটার কথা মিতালী মুখােিজর্ক ভীষণ তাড়িয়ে বেড়ায়। মুঠোফোনে মিতালী মুখার্জি বলেন, ‘আমার বড় ভাই দীলিপ দা’র সঙ্গে ময়মনসিংহে ঘুরতে আসতে পারব, এটা আমি কল্পনাও করতে পারিনি। ঈশ্বরের অনেক কৃপা ছিল বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। দীঘির্দন পর ময়মনসিংহে এসে কী যে ভালো লাগছে, তা সত্যিই একবাক্যে বোঝানো সম্ভব নয়। ফেলে আসা দিনগুলোর কথা খুউব মনে পড়ছে। তাই বিদ্যাময়ী স্কুল, মুমিনুন্নেসা কলেজ’সহ আরও অনেক জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছি। দাদার ছোটবেলার বন্ধু দুলাল শমার্ও আমাদের সঙ্গ দিচ্ছেন। আমি জানি না, কতটা দিন এখানে থাকব। আমি প্রতি মুহূতের্ই ভীষণ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ছি।’

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর